প্রভু যীশু খ্রীষ্টের অলৌকিক কাজ ও উপমা কাহিনীর তালিকা
প্রভু যীশু খ্রীষ্ট তাঁর পার্থিব জীবনে মানুষের সামনে নানা অলৌকিক কর্ম সম্পাদন করেছিলেন এবং তার সাথে দিয়েছিলেন গুরুত্বপূর্ণ বহু আধ্যাত্মিক ও ধর্মীয় উপদেশ যা শুনে সেই যুগের অগণিত মানুষের জীবন পরিবর্তন হয়েছিল। তাঁর সেই সব উপদেশগুলি ছিল আলোকময়, সুগভীর ও ঐশতাত্ত্বিকরূপে অনস্বীকার্য। তখনকার দিনে তো বটেই, এমনকি আজকের সময়েও তা ততটাই প্রাসঙ্গিক। তাছাড়াও প্রভু যীশু নানা উপমা কাহিনীও বলতেন, এর মধ্যে দিয়ে তিনি সাধারণ মানুষদের গভীর আধ্যাত্মিক জ্ঞান ও স্বর্গীয় বিষয়ের শিক্ষা দিতেন। ঠিক যেন কোন কঠিন বিষয়কে একটা শিশুর কাছে শিশুর মত করেই বলা যাতে সে সেই বিষয়কে সহজেই বুঝতে পারে। আমাদের অনেকেই প্রায় পবিত্র বাইবেল থেকে সে সবকিছু পড়েছি কিংবা বাণীপ্রচারকের কাছ থেকে শুনেছি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় যে সেগুলো বাইবেলের কোন পুস্তকে আছে, কোন অধ্যায়ে আছে, কোন পদে আছে, তা মনে থাকে না। ফলে, প্রয়োজনের সময় সে সব খুঁজে পেতে আমাদের কষ্ট করতে হয়। তাই সে কথা মাথায় রেখে, প্রভু যীশু খ্রীষ্টের সেই সব উপমা কাহিনী, আধ্যাত্মিক উপদেশ, তাঁর অলৌকিক কাজকর্ম ও অন্যান্য তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনার তালিকা নিচে রেফারেন্স সহ দেওয়া হল। এতে পাঠকের পবিত্র বাইবেল পাঠ করার সময় অনেক অভ্যন্তরীণ সূত্র (Internal Link) খুঁজে পাবে, ফলে খ্রীষ্টের পবিত্র জীবন সম্বন্ধে পাঠকের কাছে একটা সম্পূর্ণ ছবি তৈরি হবে এবং প্রয়োজনের সময় সে শাস্ত্রের মধ্যেই সাহায্য খুঁজে পাবে।
এক নজরে চারটি মঙ্গলসমাচারে উল্লেখযোগ্য প্রধান প্রধান ঘটনা
১. দীক্ষাগুরু সাধু যোহনের জন্মসংবাদ (লুক ১:৫-২২)
২. কুমারী মারীয়ার কাছে মহাদূত গ্যাব্রিয়েলের দ্বারা প্রভু যীশু খ্রীষ্টের
জন্মসংবাদ (লুক ১:২৬-৩৮)
৩. সাধু যোসেফের কাছে মহাদূত গ্যাব্রিয়েলের দ্বারা বিশেষ বার্তা (মথি ১:১৮-২৫)
৪. জ্ঞাতি ভগিনী এলিজাবেথের কাছে কুমারী মারীয়ার শুভাগমন (লুক ১:৩৯-৫৬)
৫. দীক্ষাগুরু সাধু যোহনের জন্ম (লুক ১:৫৭-৮০)
৬. প্রভু যীশু খ্রীষ্টের জন্ম (লুক ২:১-৭)
৭. প্রভু যীশু খ্রীষ্টের বংশ তালিকা (মথি
১:১-১৭ এবং লুক ৩:২৩-৩৮)
৮. ইস্রায়েলের মন্দিরে শিশু যীশুকে আনায়ন ও উৎসর্গ (লুক ২:২২-২৪)
৯. শিশু যীশুর সম্বন্ধে ধর্মনিষ্ঠ সিমেয়োন ও আন্নার ভবিষ্যৎ বানী (লুক ২:২৫-৩৮)
১০. শিশু যীশুকে দেখতে পাশ্চাত্য দেশ থেকে তিন পণ্ডিতের আগমন (মথি ২:১-১২)
১১. কুমারী মারীয়া, সাধু জোসেফ এবং শিশু যীশুর মিশরে প্রবাস (মথি ২:১৩-১৫)
১২. কুমারী মারীয়া, সাধু জোসেফ
এবং শিশু যীশুর মিশর থেকে নিজেদের শহরে ফিরে আসা (মথি
২:১৯-২৩ এবং লুক ২:৩৯)
১৩. মন্দিরে যীশুর প্রথম বাণী (লুক ২:৪১-৫০)
১৪. দীক্ষাগুরু সাধু যোহনের বাণীপ্রচার (মথি
৩:১-২৭, মার্ক ১:১-৮ এবং লুক ৩:১-১৮)
১৫. প্রভু যীশুর দিক্ষাস্নান (মথি ৩:১৩-১৭,
মার্ক ১:৯-১১ এবং লুক ৩:২১-২২)
১৬. মরুপ্রান্তরে প্রভু যীশুর পরীক্ষা (মথি
৪:১-১১, মার্ক ১:১২-১৩ এবং লুক ৪:১-১৩)
১৭. গালিলেয়াতে প্রভু যীশুর প্রথম বাণীপ্রচারের কাজ প্রারম্ভ (মথি ৪:১২-১৭, মার্ক ১:১৪-১৫, লুক ৪:১৪-১৫ এবং যোহন ৪:১-৩, ৪৩-৪৫)
১৮. দীক্ষাগুরু সাধু যোহনকে গ্রেপ্তার (মথি
৪:১২, ১৪:৩-৫, মার্ক ১:১৪, ৬:১৭-২০ এবং লুক ৩:১৯-২০)
১৯. প্রবক্তা ইসাইয়ার ভবিষ্যৎ অনুসারে কাফার্নাউমে প্রভু যীশুর আগমন
(মথি ৪:১৩-১৬ এবং লুক ৪:৩১-৩২)
২০. প্রভু যীশুর তাঁর প্রথম
শিষ্যদের আহ্বান (মথি ৪:১৮-২২, মার্ক ১:১৬-২০ এবং লুক
৫:৮-১১)
২১. গালিলেয়ায় প্রভু যীশুর পরবর্তী নানাবিধ কাজগুলি (মথি ৪:২৩-২৫, মার্ক ১:৩৮-৩৯ এবং লুক ৪:৪৩-৪৪)
২২. সাধু মথিকে প্রভু যীশুর আহ্বান (মথি
৯:৯, মার্ক ২:১৩-১৪ এবং লুক ৫:২৭-২৮)
২৩. বারো শিষ্যকে মনোনয়ন এবং প্রেরণ (মথি
৫:১, ১০:১-৪, মার্ক ৩:১৩-১৯ এবং লুক ৬:১২-১৬)
২৪. দীক্ষাগুরু সাধু যোহনের মৃত্যু (মথি
১৪:১-২, ৬-১২, মার্ক ৬:১৪-১৬, ২১-২৯ এবং লুক ৯:৭-৯)
২৫. প্রভু যীশুর প্রতি সাধু পিতারের খ্রীষ্ট বিশ্বাসের স্বীকৃতি (মথি ১৬:১৩-১৯, মার্ক ৮:২৭-২৯ এবং লুক ৯:১৮-২১)
২৬. প্রভু যীশু খ্রীষ্টের ঐশ রূপান্তর (মথি
১৭:১-৯, মার্ক ৯:২-১০ এবং লুক ৯:২৮-৩৬)
২৭. প্রভু যীশুর যন্ত্রণাভোগ – প্রথম পূর্বঘোষণা (মথি ১৬:১৩-২১, মার্ক ৮:৩১-৩৩ এবং লুক ৯:২২)
২৮. প্রভু যীশুর যন্ত্রণাভোগ – দ্বিতীয় পূর্বঘোষণা (মথি ১৭:২২-২৩, মার্ক ৯:৩০-৩২ এবং লুক ৯:৪৩-৪৫)
২৯. প্রভু যীশুর যন্ত্রণাভোগ – তৃতীয় পূর্বঘোষণা (মথি ২০:১৭-১৯, মার্ক ১০:৩২-৩৪ এবং লুক ১৮:৩১-৩৪)
৩০. বেথানিয়ায় প্রভু যীশু খ্রীষ্টের তৈললেপন (মথি ২৬:৬-১৩, ১৪:৩-৯ এবং যোহন ১২:১-৮)
৩১. প্রভু যীশুর জেরুসালেমে প্রবেশ (মথি
২১:১-১১, মার্ক ১১:১-১১, লুক ১৯:২৯-৪৪ এবং যোহন ১২:১২-১৯)
৩২. প্রভু যীশুর পাস্কা ভোজ ও পর্বের জন্য প্রস্তুতি (মথি ২৬:১৭-১৯, মার্ক ১৪:১২-১৬ এবং লুক ২২:৭-১৩)
৩৩. প্রভু যীশুর অন্তিম ভোজ (মথি ২৬:২৬-২৯,
মার্ক ১৪:২২-২৫ এবং লুক ২২:২১-২৩)
৩৪. প্রভু যীশু তাঁর প্রেরিত শিষ্যদের পা ধোয়ালেন (যোহন ১৩:১-২০)
৩৫. প্রভু যীশুর যন্ত্রণাভোগ, মৃত্যু ও সমাধি (মথি ২৬:৩৬-২৭:৬৬, মার্ক ১৪:৩২-১৫:৪৭, লুক ২২:৩৯-২৩-৫৬ এবং যোহন
১৮:১-১৯:৪২)
৩৬. প্রভু যীশুর পুনরুত্থান (মথি ২৮:১-৮,
মার্ক ১৬:১-৮, লুক ২৪:১-১১ এবং যোহন ১-১০)
৩৭. পুনরুত্থিত যীশুর নানা দর্শনদান (মথি
২৮:৯-১৮, মার্ক ১৬:৯-১৪, লুক ২৪:১৩-৪৩ এবং যোহন ২০:১১-২১:২৩)
৩৮. প্রভু যীশুর স্বর্গারোহণ (মার্ক ১৬:১৯-২০
এবং লুক ২৪:৫০-৫৩)
প্রভু যীশুর উপদেশ
১. নিকোদেমের সঙ্গে যীশুর সংলাপ (যোহন ৩:১-২১)
২. সামারীয়া নারীর সঙ্গে যীশুর সংলাপ (যোহন
৪:৪-২৬)
৩. নিজের ঈশ্বরত্ব নিয়ে যীশুর বাণী (যোহন
৫:১৭-৪৭)
৪. বিশ্রামবার (সাব্বাৎ) সম্বন্ধে যীশুর শিক্ষাবাণী (মথি ১২:১-৮, মার্ক ২:২৩-২৮ এবং লুক ৬:১-৫)
৫. পর্বতের উপর মহা উপদেশ (মথি ৫:১-৭:২৯
এবং লুক ৬:১-৫)
৬. নরহত্যা ও পুনর্মিলন প্রসঙ্গে (মথি
৫:২১-২৬, মার্ক ১১:২৫ এবং লুক ১২:৫৭-৫৯)
৭. ব্যাভিচার ও পদস্খলন প্রসঙ্গে (মথি
৫:২৭-৩০; ১৮:৮-৯ এবং মার্ক ৯:৪৩, ৪৭-৪৮)
৮. স্ত্রীকে পরিত্যাগ প্রসঙ্গে (মথি ৫:৩১-৩২,
১৯:৭, মার্ক ১০:৪-৫, ১০-১২ এবং লুক ১৬:১৮)
৯. শপথ প্রসঙ্গে (মথি ৫:৩৩-৩৭)
১০. প্রতিশোধ প্রসঙ্গে (মথি ৫:৩৮-৪২ এবং
লুক ৬:২৯-৩০)
১১. শত্রুদের প্রতি ভালবাসা (মথি ৫:৪৩-৪৮
এবং লুক ৬:২৭-২৮, ৩২-৩৬)
১২. প্রার্থনা প্রসঙ্গে (প্রভুর প্রার্থনা) (মথি ৬:১-১৫; ১৮:১৯ এবং লুক ১১:২-৪)
১৩. নানা দুঃশ্চিন্তা প্রসঙ্গে (মথি ৬:২৫-৩৪
এবং লুক ১২:২২-৩১)
১৪. আপন অনুগামীদের প্রতি যীশুর বক্তব্য (মথি
৮:১৮-২২, ১৬:২৪, মার্ক ৮:৩৮-৯:১ এবং লুক ৯:২৩-২৭, ৫৭-৬০)
১৫. উপবাস প্রসঙ্গে (মথি ৯:১৪-১৭, মার্ক
২:১৮-২২ এবং লুক ৫:৩৩-৩৯)
১৬. প্রেরিত শিষ্যদের কাছে নানা নির্দেশ (মথি
১০:৫-৪০, মার্ক ৬:৭-১১ এবং লুক ৯:২-৫)
১৭. যীশুই জীবনের রুটি (যোহন ৬:২৫-৫৯)
১৮. যীশুই জীবন জলের উৎস (যোহন ৭:৩৭-৩৯)
১৯. যীশুই জগতের আলো (যোহন ৮:১২-২০)
২০. যীশুই পুনরুত্থান ও জীবন (যোহন ১১:২৫-২৬)
২১. বিবাহ বিচ্ছেদ (মথি ১৯:৩-১২ এবং মার্ক
১০:২-১২)
২২. শ্রেষ্ঠ আজ্ঞা (মথি ২২:৩৪-৪০, মার্ক
১২:২৮-৩৪ এবং লুক ১০:২৫-২৮)
২৩. সময়ের লক্ষণ দেখে নির্ণয়বোধ (মথি ১৬:১-৪,
৫:২৩, মার্ক ৮:১১-১৩ এবং লুক ১১:১৬,২৯; ১২:৫৪-৫৬)
২৪. মনপরিবর্তন প্রসঙ্গে (লুক ১৩:১-৫)
২৫. যীশুর অনুসরণ করতে হলে, সবকিছু ত্যাগ করতে হয় (লুক ১৪:২৫-৩৩)
২৬. বিবাহ বন্ধন ও কৌমার্য সম্বন্ধে (মথি
১৯:১-১২, মার্ক ১০:১-১২ এবং লুক ১৬:১৮)
২৭. যীশুকে অনুসরণ ও স্বর্গরাজ্যে প্রবেশের ক্ষেত্রে পার্থিব ধনসম্পদ
বাধা (মথি ১৯:১৬-৩০, মার্ক ১০:১৭-৩১ এবং লুক ১৮:১৮-৩০,
১৩:৩০)
২৮. মৃতদের পুনরুত্থান (মথি ২২:২৩-৩৩,
মার্ক ১২:১৮-২৭ এবং লুক ২০:২৭-৩৮)
২৯. মানবপুত্রের পুনরাগমন (মথি ২৪:১-৪৪,
মার্ক ১৩:১-৩২ এবং লুক ২১:৫-৩৩; ১৭:২৩-৩৫)
৩০. শেষ বিচার (মথি ২৫:৩১-৪৬)
৩১. যীশু খ্রীষ্টের নতুন আজ্ঞা (যোহন ১৩:৩৪-৩৮)
৩২. যীশুর প্রথম বিদায় উপদেশ- তিনি আবার ফিরে আসবেন (যোহন ১৪:১-৩১)
৩৩. যীশুর দ্বিতীয় বিদায় উপদেশ- জগতে থাকলে নির্যাতন পেতে হবে (যোহন ১৫:১-১৬:৪)
৩৪. যীশুর তৃতীয় বিদায় উপদেশ- সাহায্যকারী পবিত্র আত্মাকে পাঠিয়ে দেওয়া
হবে (যোহন ১৬:৫-৩৩)
৩৫. যীশুর বিদায় উপদেশ ও তাঁর যাজকীয় প্রার্থনা (যোহন ১৭:১-২৬)
৩৬. যীশুর শেষ বাণী (মথি ২৮:১৮-২০, মার্ক
১৬:১৪-১৮ এবং লুক ২৪:৪৪-৪৯)
প্রভু যীশুর উপমা কাহিনী
১. ঋণী দু’জন লোক (লুক ৭:৪১-৪৩)
২. প্রদীপ (মথি ৫:১৫, ৬:২২-২৩, মার্ক ৪:২১
এবং লুক ৮:১৬; ১১:৩৩-৩৬)
৩. নির্বোধ ধনী লোক (লুক ১২:১৬-২০)
৪. বিবাহ ভোজ (লুক ১২:৩৬-৩৮)
৫. বিশ্বস্ত ও বুদ্ধিমান ভৃত্য (লুক ১২:৪২-৪৮)
৬. ফলহীন ডুমুর গাছ (লুক ১৩:৬-৯)
৭. বীজবুনিয়ে (মথি ১৩:৩-৯, ১৮…; মার্ক
৪:৩-২০ এবং লুক ৮:৪-১৫)
৮. গম এবং শ্যামা ঘাস (মথি ১৩:২০-৩৪, ৩৬-৪৩)
৯. সর্ষে দানা (মথি ১৩:৩১-৩২, মার্ক ৪:৩০-৩২
এবং লুক ১৩:১৮-২১)
১০. খামির (মথি ১৩:৩৩ এবং লুক ১৩:২০-২১)
১১. গুপ্ত ধন (মথি ১৩:৪৪)
১২. দামী মুক্তো (মথি ১৩:৪৫-৪৬)
১৩. মাছের জাল (মথি ১৩:৪৭-৫১)
১৪. নিষ্ঠুর কর্মচারী (মথি ১৮:২৩-৩৪)
১৫. দয়ালু সামারীয় (লুক ১০:২৫-৩৭)
১৬. মাঝরাতে আগত বন্ধু (লুক ১১:৫-১৩)
১৭. উত্তম মেষপালক (যোহন ১০:১-১৭)
১৮. বিয়ের বাড়িতে সম্মানের স্থান (লুক
১৪:৭-১৪)
১৯. হারানো মেষ (মথি ১৮:১২-১৪ এবং লুক
১৫:১-৭)
২০. হারানো টাকা (লুক ১৫:৮-১০)
২১. হারানো ছেলে (লুক ১৫:১১-৩২)
২২. দুই মনিবের সেবা (মথি ৬:২৪ এবং লুক
১৬:১-১৩)
২৩. ধনী লোক ও লাজার (লুক ১৬:১৯-৩১)
২৪. নিষ্ঠাবতী বিধবা (লুক ১৮:১-৫)
২৫. ফরিসি ও করগ্রাহক (লুক ১৮:৯-১৪)
২৬. আঙুর খেতের মজুরেরা (মথি ২০:১-১৬)
২৭. একটি লোকের দুটি ছেলে (মথি ২১:২৮-৩২)
২৮. খুনি আঙুর চাষীরা (মথি ২১:৩৩-৪১, মার্ক
১২:১-৯ এবং লুক ২০:৯-১৬)
২৯. রাজার পুত্রের বিবাহভোজ (মথি ২২:১-১৪
এবং লুক ১৪:১৫-২৪)
৩০. নির্বোধ ও বুদ্ধিমতী কুমারীর দল (মথি
২৫:১-১৩)
৩১. যোগ্য ও অযোগ্য কর্মচারী (মথি ২৫:১৪-৩০
এবং লুক ১৯:১১-২৭)
৩২. সত্যকার আঙুরলতা (যোহন ১৫:১-১১)
প্রভু যীশুর আশ্চর্য ও অলৌকিক কাজসমূহ
১. সুরায় পরিণত জল (যোহন ২:১-১১)
২. রোমীয় শতানিকের চাকরের পক্ষাঘাত থেকে সুস্থতা (মথি ৮:৫-১৩, লুক ৭:১-১০ এবং ৪:৪৬-৫৪)
৩. অলৌকিক ভাবে মাছ ধরা (লুক ৫:৪-৯)
৪. অপদূতগ্রস্থ মানুষের সুস্থতা (মার্ক
১:২৩-২৮ এবং লুক ৪:৩৩-৩৭)
৫. পিতরের শাশুড়ির সুস্থতা লাভ (মথি ৮:১৪-১৫,
মার্ক ১:২৯-৩১ এবং লুক ৪:৩৪-৩৯)
৬. চর্মরোগীর সুস্থতা লাভ (মথি ৮:২-৪,
মার্ক ১:৪০-৪২ এবং লুক ৫:১২-১৩)
৭. পক্ষাঘাতগ্রস্থ মানুষের সুস্থতা লাভ (মথি
৯:২-৮, মার্ক ২:১-১২ এবং লুক ৫:১৭-২৫)
৮. বেথ্সাদা জলকুণ্ডে আটত্রিশ বছরে রোগীর সুস্থতা (যোহন ৫:১-৯)
৯. হাত নুলো মানুষের সুস্থতা লাভ (মথি
১২:৯-১৪, মার্ক ৩:১-৫ এবং লুক ৬:৬-১১)
১০. এক বিধবা মা তার মৃত পুত্রকে ফিরে পেল (যোহন ৭:১২-১৬)
১১. অপদূতে পাওয়া অন্ধ ও বোবা ব্যাক্তির সুস্থতা লাভ (মথি ১২:২২ এবং লুক ১১:১৪)
১২. প্রভু যীশু ঝড় থামালেন (মথি ৮:১৮,
২৩-২৭; মার্ক ৪:৩৫-৪১ এবং লুক ৮:২৩-২৫)
১৩. গেরাসেনীয় দেশে অপদূতে পাওয়া ব্যাক্তির সুস্থতা লাভ (মথি ৮:২৮-৩৪, মার্ক ৫:১-২০ এবং লুক ৮:২৬-৩৯)
১৪. আঠারো বছর ধরে রক্তস্রাবে কষ্ট পাওয়া নারীর সুস্থতা লাভ (মথি ৯:২০-২২,
মার্ক ৫:২৫-৩৪ এবং লুক ৮:৪৩-৪৮)
১৫. তেরো বছর বয়সী মৃত মেয়ের পুনর্জীবন লাভ (মথি ৯:১৮-১৯, ২৩…; মার্ক ৫:২২-২৪, ৩৫-৪৩ এবং লুক ৮:৪১-৪২, ৪৯-৫৬)
১৬. দু’জন অন্ধ মানুষের সুস্থতা লাভ (মথি
৯:২৭-৩১)
১৭. অপদূতগ্রস্থ বোবা মানুষের সুস্থতা লাভ (মথি ৯:৩২-৩৪ এবং লুক ১১:১৪-১৫)
১৮. যীশু অলৌকিক ভাবে পাঁচ হাজার মানুষকে খাওয়ালেন (মথি ১৪:১৫-২১, মার্ক ৬:৩৩-৪৪, লুক ৯:১২-১৭ এবং যোহন ৬:১-৪)
১৯. যীশু জলের উপর দিয়ে হাঁটলেন (মথি ১৪:২৩-২৪,
মার্ক ৬:৪৫-৫২ এবং যোহন ৬:১৬-২১)
২০. বিজাতীয় নারীর অসুস্থ মেয়ের সুস্থতা লাভ (মথি ১৫:২২-২৮ এবং মার্ক ৭:২৫-৩০)
২১. বধির ও তোতলা মানুষের সুস্থতা লাভ (মার্ক
৭:৩২-৩৭)
২২. যীশু অলৌকিক ভাবে চার হাজার পুরুষকে খাওয়ালেন (মথি ১৫:৩২-৩৯ এবং মার্ক ৮:১-৯)
২৩. একজন অন্ধ মানুষ চোখের
দৃষ্টি শক্তি ফিরে পেল (মার্ক ৮:২২-২৬)
২৪. এক অপদূতগ্রস্থ বোবা ছেলের সুস্থতা লাভ (মথি ১৭:১৪-২১, মার্ক ৯:১৪-২৯ এবং লুক ৯:৩৭-৪৩)
২৫. দশজন চর্মরোগীর সুস্থতা লাভ (লুক ১৭:১১-১৯)
২৬. জন্ম থেকে অন্ধ এক ব্যাক্তিকে দৃষ্টিশক্তি দান (যোহন ৯:১-৪১)
২৭. তিন দিনের মৃত লাজারের পুনর্জীবন লাভ (যোহন
১১:১-৪৬)
২৮. একজন কুঁজো নারীর সুস্থতা লাভ (লুক
১৩:১০-১৭)
২৯. উদরী রোগাক্রান্ত ব্যাক্তির সুস্থতা লাভ (লুক ১৪:১-৬)
৩০. দু’জন অন্ধ মানুষের দৃষ্টিশক্তি লাভ (মথি
২০:২৯-৩৪, মার্ক ১০:৪৬-৫২ এবং লুক ১৮:৩৫-৪৩)
৩১. মহযাজকের দাসের কান নিরাময় (লুক ২২:৫০-৫১)
৩২. টাইবেরিয়াস সাগরে অলৌকিক ভাবে মাছ ধরা (যোহন ২১:৬)